গাজীপুরে কালীগঞ্জে মরণ নেশা ইয়াবায় আসক্ত হয়ে পড়েছে স্কুল,কলেজ পড়ুয়া ছেলেরা এমনকি এমন আরো অনেক স্তরের তরুণ সমাজ। এ যেনো থামছেইনা কোন কিছুতেই।
ঈদের পূর্বে পুলিশের সাড়াশি অভিযানে গ্রেফতার হয় সমাজের বেশ কিছু মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবনকারী। জনমনে স্বস্তি ফিরে আসে।
তখন পুলিশের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসায় ছিলো সাধারন জনগণ পঞ্চমুখ।একের পর এক মাদক ব্যবসায়ীদের ধরাশয়ী করায় অভিভাবকগন ছিলো ছিলো অনেকটাই স্বস্তিতে।ঈদের আগ ও পরে অনেকে জামিনে বের হয়ে আসলেও কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে আবার জনগণ।
কালীগঞ্জে পাঁচটি ইউনিয়নের মধ্যে “জামালপুর ইউনিয়ন” এখন অনেকটাই মাদকমুক্ত, অন্যান্য ইউনিয়নের তুলনায়।
কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, জামালপুর ইউনিয়নের প্বার্শবর্তী ইউনিয়ন বাহাদুরসাদী ইউনিয়নের আবু সাঈদের ছেলে ঈদের আগে গ্রেফতার হলেও অদৃশ্য কারনে “ইয়াবা শাহীন” ছাড়া পেয়ে যায়। যদিও সে এলাকার লিস্টেট মাদক ব্যবসায়ী।
শাহীন ছাড়া পেয়ে হয়ে যায় অস্বাভাবিক বেপেরোয়া। মানুষকে মানুষ মনে করা যেনো তার লজ্জার বিষয়। বুক ফুলিয়ে বলতে থাকে, পারলো না আমাকে আটকিয়ে রাখতে???
কে এই শাহীন—???
বাহাদুরসাদী ইউনিয়নের শাহীন কালিগন্জ থানায় একাধিক মামলার লিস্টেট আসামী।
বাংলা মদ বিক্রেতা “আবু সাঈদের ছেলে শাহীন” বাহাদুরসাদী ইউনিয়ন ছাএদলের সহ-সভাপতি। উওরাধিকার সূএেই এই বব্যসা করে আসছে বাপ বেটা দুজনেই।
আর শাহীনের নামেও রয়েছে কালিগন্জ থানায় একাধিক মামলা।
জামালপুর ইউনিয়ন মাদক ইস্যুতে অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে আসার কয়েকদিন পর থেকে শাহীন হয়ে হঠে মাদক ও গাজার ডিলার ও খুচরা বিক্রেতা যার সহযোগী তার ভাই মিলন।
তার এই এহেন কর্মকান্ডে অতিস্ট হয়ে কিছুদিন আগে স্থানীয় যুবলীগ,ছাএলীগের কিছু নেতা কর্মী ও সাধারন জনগণ তাকে বেদম প্রহার করে।
এই শাহীন এখন প্রকাশ্যে তার বাড়ীর সামনে বসেই খুচরা আর পাইকারী মাদক সরবারহ করে থাকে।
জনগণ জানেনা কে তার মদদদাতা আর প্রশয়দাতা। বিএনপির একজন সক্রিয় নেতা কেমন করে কার সাহসে তার এলাকা সহ প্বার্শবর্তী ইউনিয়নে ছড়িয়ে দিচ্ছে এই মাদক????
বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমেও তার নামে অনেক লেখালেখি হয়েছি তারপরও সে অপ্রতিরোধ্য কেন??
তাই জামালপুর ও বাহাদুরসাদী ইউনিয়নের সচেতন সমাজ ও ইয়াবা আসক্ত অভিভাবদের একটাই দাবী অতি দ্রুত তাকে সর্বস্তরের জনগনের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ শতভাগ প্রমাণ সাপেক্ষে তাকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হউক।